চেনা জিন, ভালো জিন, সম্পাদিত জিন — ব্যক্তিত্ব, সামাজিক পরিচিতি, ক্ষমতা

মৃন্ময় মুখার্জি

শিশু জন্মানোর সঙ্গে সঙ্গে পরিবার পরিজনের কৌতূহল — মুখ-চোখ নাকের গড়ন, চামড়ার রং; বাবা-না-মায়ের মতো দেখতে! কিছু একটা যেন প্রবাহিত হচ্ছে বংশপরম্পরায়। প্রাচীনকাল থেকেই এই বংশগতির সূত্র অথবা একক খোঁজবার তাগিদ বিদ্যমান। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির কল্যাণে বর্তমানে আমাদের  জনপ্রিয় পরিসরে পাকাপাকি ভাবে স্থান করে নিয়েছে জীবনের কার্যকারী একক — জিন। স্বাস্থ্য-ব্যাধি, লিঙ্গ-পরিবার, জাতি-জাতিগত উৎস — যা কিছু মানুষের পরিচিতি ও সামাজিক অবস্থান নির্ধারক, সবটুকুরই যেন আত্মপ্রকাশ সম্ভব জিনতত্ত্ব ও সমাজবিজ্ঞানের পারস্পরিক সম্পর্ক ও দ্বন্দ্বে। আত্মপরিচিতি এবং সামাজিক পরিচিতি নির্মাণে জীবনের সংকেত বহনকারী বস্তু জিনের গভীর ও সুদূরপ্রসারী মধ্যস্থতা।

জিন

জিন আসলে কী? বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে জিনের সংজ্ঞা নির্ধারণ করা যেতে পারে। জিন হল — ১) বংশগতির একক (unit of heredity), ২) বাহ্যিক বৈশিষ্ট্যের (যেমন চুলের রং অথবা কোনও রোগ) নির্ণায়ক, ৩) DNA-র বিভিন্ন অঞ্চল বা অংশ, ৪) DNA থেকে RNA এবং RNA থেকে প্রোটিন তৈরির সংকেত (প্রোটিন, অনেকক্ষেত্রে RNA কোশের তথা মানব শরীরের মৌলিক কার্যকারী উপাদান)। সার্বিকভাবে, জিন কোশের মধ্যে (DNA থেকে প্রোটিন তৈরির মাধ্যমে), এক কোশ থেকে অন্য কোশে (কোশ বিভাজনের মাধ্যমে) এবং এক মানবদেহ থেকে অন্য মানবদেহে (প্রজননের মাধ্যমে) কার্যকারী সংকেত (code) বা তথ্য (information) প্রবাহিত করে। আমাদের আলোচনা মূলত মানুষকেন্দ্রিক হলেও জিনের এই বৈশিষ্ট্য অন্য জীবের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য কিছু প্রয়োগিক বিজ্ঞানসংক্রান্ত দিক ছাড়া (যেমন, ভাইরাসের ক্ষেত্রে জিন DNA নয় RNA-র অংশ)। মানুষের ক্ষেত্রে ২৩-জোড়া ক্রোমোজোমে (কোশে যেভাবে  DNA কুণ্ডলী পাকিয়ে থাকে) জিনের সংখ্যা প্রায় ২২,৩০০। 

জেনেটিক্সের ইতিহাস 

জিনবিদ্যা বা জেনেটিক্স-এর বৈজ্ঞানিক ও সামাজিক প্রভাবের দিকগুলি আমরা বিভিন্ন উল্লেখযোগ্য ঐতিহাসিক ঘটনার মাধ্যমে দেখতে পারি —

১) ৩৫০ BC : প্রাচীন গ্রিসে Aristotole দেখান বংশপরম্পরায় কিছু বৈশিষ্ট্য বার্তারূপে বীর্যের মাধ্যমে প্রবাহিত হয়। জিনের কোনও ধারণা-ই তখন ছিল না। 

২) ১৮৫৯ : Darwin-এর বিবর্তনবাদ প্রকাশ হয়। 

৩) ১৮৬৫ : Mendel-এর বংশগতির সূত্র প্রকাশ হয়। মটর গাছের বিভিন্ন পরীক্ষার মাধ্যমে তিনি পৃথক বংশগতির এককের অস্তিত্ব প্রমাণ করেন। যদিও জিন শব্দটি তখনও প্রচলিত ছিল না। 

৪) ১৮৬৯ : Galton (সম্পর্কে Darwin-এর ভাই) ‘Hereditary Genius’ প্রকাশের মাধ্যমে ইউজেনিক্স (জনগণের জিনের মান উন্নত ও বিশুদ্ধ করার চর্চা)-এর প্রবর্তন করেন। আমরা পরে ইউজেনিক্স নিয়ে বিশদে আলোচনা করব।

৫) ১৯০০-১৯০৯ : Mendel-এর কাজ পুনরায় আবিষ্কৃত হয় এবং ‘জিন’ শব্দটির প্রচলন হয়। Wilhelm Johannsen জিন শব্দটির প্রচলন করেন। 

৬) ১৯০৮-১৯১৫ : Morgan জেনেটিক লিঙ্কেজ অর্থাৎ পাশাপাশি অবস্থিত দুটি জিনের একসঙ্গে পরবর্তী প্রজন্মে স্থানান্তরের বিষয়টি আবিষ্কার করেন — Mendel-এর সূত্রের ব্যতিক্রম প্রতিষ্ঠা হয়।

৭) ১৯২৭ : আমেরিকার ভার্জিনিয়াতে Carrie Buck-এর মানসিক ভারসাম্যহীনতার অজুহাতে বন্ধ্যাকরণ (sterilization) করা হয় Eugenical Sterilization Act of 1924-আইনবলে মৃগীরোগী ও মানসিক ভারসাম্যহীনদের শিবিরে। ইউজেনিক্সের ঢেউ আমেরিকাতে ছড়িয়ে পড়ে। 

৮)  ১৯৩৪-১৯৩৫ : নাৎসি জার্মানিতে Nuremberg আইন পাশ হয়। জার্মান জাতির বিশুদ্ধতা রক্ষার্থে জার্মান ও ইহুদিদের বিবাহ ও সন্তান উৎপাদন নিষিদ্ধ করা হয়। 

৯) ১৯৪১-১৯৪৪ : Avery প্রমাণ করেন DNA-ই হল জিন-সংকেত বহনকারী অণু।

১০) ১৯৫৩ : Watson, Crick, Wilkins এবং Franklin DNA-র গঠন (double strand) আবিষ্কার করেন। এরপর জিন গবেষণায় এক অন্য ধারার সূত্রপাত হয়।

১১) ১৯৭০-১৯৮০ : জিনের প্রতিলিপি (clone) তৈরির নতুন আধুনিক পদ্ধতি আবিষ্কৃত হয়।

১২) ১৯৭৬ : জিনের মিউটেশন বা পরিবর্তন জনিত রোগ হিসাবে ক্যানসার প্রতিষ্ঠা হয়।

১৩) ১৯৯৩ : একদল বিজ্ঞানী ‘gay gene’-এর অস্তিত্ব দাবি করেন। 

১৪) ১৯৯৯ : Jesse Gelsinger (প্রথম ব্যক্তি) জিন থেরাপির (রোগ : ornithine transcarbamylase deficiency অর্থাৎ অ্যামোনিয়া বিপাকে অক্ষমতা) ক্লিনিকাল ট্রায়ালে মারা যান। 

১৫) ২০০০ : মানবদেহের সমগ্র জিনের (জিনোম) খসড়া (draft sequence of human genome project) প্রকাশ হয়।

১৬) ২০০৫-২০০৮ : জনজাতির স্থানান্তরণের (human migration) বিষয়গুলি জিনসংক্রান্ত গবেষণায় জনপ্রিয়তা লাভ করে।

১৭) ২০০৯-২০১৩ : schizophrenia, autism, bipolar disorder প্রভৃতি রোগের জিন শনাক্তকরণ সম্ভব হয়।

১৮) ২০১০- : জিন সম্পাদনার (editing) নতুন পদ্ধতি আবিষ্কৃত হয়। 

Eugenics

বাহ্যিক বৈশিষ্ট্য বা ফেনোটাইপ-এর প্রতিচিত্র বা সংকেত বহন করে সমগ্র জিন বা জিনোটাইপ। মটর দানার রং, আকৃতি প্রভৃতি ফেনোটাইপের এক প্রজন্ম থেকে আর এক প্রজন্মে স্থানান্তরের সুনির্দিষ্ট গাণিতিক নিয়ম Mendel-এর বংশগতির সূত্রের জন্ম দেয়। এই নির্দিষ্ট বংশগতির এককের পরবর্তীকালে নাম হয় জিন। জিনের কোনোরকম ধারণা ছাড়াও ফেনোটাইপ পরিবর্তনের (manipulate) রীতি মনুষ্যসমাজে অতি প্রাচীন। প্রায় ১০,০০০ বছর পূর্বে মানুষ যখন শিকারবৃত্তি ছেড়ে কৃষিজীবী হয়েছে, তখন সে বন্য গমের দানার চরিত্র পরিবর্তন করেছে (ছড়িয়ে পড়া বীজকে গাছে থাকার ব্যবস্থা), শস্যকে করেছে সুস্বাদু সঠিক ভাবে প্রজননের নির্বাচনের (selective breeding) মাধ্যমে। এ পন্থা শুধু খাদ্যশস্য বা অন্য জীবে থেমে থাকবে কেন! উন্নত মানুষের স্বার্থে, Plato প্রাচীন গ্রিসে (৪০০ BC) মানুষের মধ্যে এই selective breeding-এর বিধান দেন। অনেকের মতে এটিই হল ইউজেনিক্স (Eugenics) চর্চার সূত্রপাত। গ্রিক শব্দে ‘eu’ অর্থ হল ‘good’। Darwin-এর বিবর্তনবাদে অনুপ্রাণিত হয়ে Galton ব্রিটেনে ইউজেনিক্স আন্দোলনের সূত্রপাত করেন (১৮৬৫) উন্নত বাহ্যিক বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন বা নিখুঁত মানুষদের প্রজননে উৎসাহিত করা (positive eugenics) এবং অন্যদের বিবাহ ও প্রজননে বাধাদান (negative eugenics)-এর মাধ্যমে পৃথিবীতে কয়েক প্রজন্মের মধ্যেই শুধু হবে উন্নত মানুষের বাস। এই চমকপ্রদ ধারণায় শিহরিত হয় পৃথিবী। সমগ্র ইউরোপ ও আমেরিকায় ছড়িয়ে পড়ে ইউজেনিক্স আন্দোলনের ধারা। রাজনীতিবিদ, বুদ্ধিজীবী, বিজ্ঞানীমহল সমাজের সর্বস্তরে নাড়া দেয় — সামাজিক আন্দোলনের চেহারা নেয়। এমনকি পাঠ্যক্রমের বিষয় হয়ে ওঠে। ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষের দিক থেকে শুরু হয়ে এই আন্দোলন স্তিমিত হয় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের অন্তে। এর বিস্তারের সময়কালকে মূলত তিনটি পর্যায়ে ভাগ করা যায় — ১) ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষের দিকে ইংল্যান্ড, ২) বিংশ শতাব্দীর গোড়ার কয়েক দশকে আমেরিকা এবং ৩) ১৯৩০-১৯৪৫-এ নাৎসি জার্মানিতে। 

কিন্তু নিখুঁত মানুষের বৈশিষ্ট্য ঠিক হবে কী কী উপাদানে? Galton সারা জীবন ব্যয় করেন এই  বৈশিষ্ট্য নির্ধারণে। উচ্চতা, ছাতির মাপ, চামড়ার রং ইত্যাদি বাঁধাধরা সৌন্দর্যের পরিমাপক থেকে ব্যাপারটি প্রবেশ করে জাতিগত চেতনায় (superior race)। অন্যদিকে unfit দলে নাম লেখায় — মানসিক ভারসাম্যহীন, শারীরিকভাবে অক্ষম, সমকামী, কয়েদি, কালো চামড়ার মানুষজন এবং কখনও-বা বিরোধী রাজনৈতিক মত সম্পন্ন মানুষ। প্রাথমিকভাবে তাথাকথিত unfit মহিলাদের sterilization-এর মাধ্যমে  সন্তান উৎপাদনে অক্ষম করে তুলে ইউজেনিক্স ভাবধারা চরম মাত্রা পায় জার্মানিতে ইহুদি নিধন যজ্ঞে (holocaust)। সৌজাত্যবোধের হাত ধরে সুপ্রজননবিদ্যা। বাদ যায় না অন্যরাও — রাষ্ট্রশক্তির (খাম)খেয়ালে, সংখ্যাগরিষ্ঠের উৎকৃষ্টতার মনোনয়নে। মনে রাখা দরকার তখনও DNA-র গঠন ও বিভিন্ন আধুনিক জিন-প্রযুক্তি আবিষ্কৃত হয়নি।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষে আন্তর্জাতিক আইনবলে এখন ইউজেনিক্সের চর্চা অথবা “imposing measures intended to prevent births within [a national, ethnical, racial or religious] group” নিষিদ্ধ (Convention on the Prevention and Punishment of the Crime of Genocide)। DNA-র গঠন আবিস্কারের পর থেকে আধুনিক জিন সম্পাদনার প্রযুক্তির বিকাশ ও উন্নত জিন থেরাপির সম্ভাবনা এবং সর্বোপরি মানুষের শ্রেষ্ঠত্ব খোঁজার আবহমান ঝোঁক ‘আধুনিক ইউজেনিক্স’-এর সম্ভাবনা ও বিতর্ক উসকে দেয়।

DNA sequencing — a big business

বর্তমানে জিনতত্ত্বে যে বিষয়গুলি স্পষ্ট — 

১) বেশিরভাগ বাহ্যিক বৈশিষ্ট্যগুলি একাধিক জিন ও তাদের মিথষ্ক্রিয়া দ্বারা নিয়ন্ত্রিত।

২) বেশিরভাগ রোগ polygenic অর্থাৎ একাধিক জিন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত।

৩) প্রায় সমস্ত বৈশিষ্ট্য বা রোগ জিন সম্পর্কিত কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই সঠিক জিন অ-জানা। 

৪) জিন, পরিবেশ ও সম্ভাবনা একসঙ্গে ফেনোটাইপ নির্ধারণ করে।

৫) জিনোটাইপ নির্দিষ্ট ভাবে কোনও ফেনোটাইপ নির্ধারণ করে না, শুধুমাত্র তার প্রবণতার দিকনির্দেশ করে।

১৯৯০-এ Human Genome Project অর্থাৎ মানবদেহের সমগ্র জিনের (জিনোম) sequence তৈরির প্রকল্প শুরু হয় এই প্রস্তাবনায় — ‘one of mankind’s greatest odysseys. It is a quest that is leading to a new understanding of what it means to be a human being’। ২০০০  খ্রিস্টাব্দে প্রথম খসড়া প্রকাশ হয়। 

এরপর থকে বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে DNA sequencing-এর প্রযুক্তি বিস্তার লাভ করে। ২০০১-এ যেখানে সমগ্র DNA sequencing-এর (কমপক্ষে জিনোমের ৯৮ শতাংশ) খরচা ছিল প্রায় ১০০ মিলিয়ন ডলার (USD) এখন তা দাঁড়িয়েছে ১০০০ ডলারে। 

অন্যদিকে population genetics-এর গবেষণায়, বর্তমান মানুষের জিনের সঙ্গে প্রাচীন মানুষের (হাড় থেকে DNA সংগ্রহ করা হয়) জিন তুলনা করে অথবা বিভিন্ন ভৌগোলিক অঞ্চলের মানুষের জিনের তুলনা করে, তাদের জাতিগত উৎস এবং জনজাতির স্থানান্তরণের ইতিহাসের নতুন দিক উঠে আসছে।

এখন অনেক মানুষ ব্যক্তিগত উদ্যোগে DNA sequencing করে থাকেন — এ যেন এক রিপোর্ট কার্ড যা ভবিষ্যতের ব্যাধির বা জাতিগত চেতনার পরিচয় নির্বাহক। একটি DNA sequence প্রস্তুতকারী সংস্থা 23andMe-র বিজ্ঞাপন “ROOT FOR YOUR ROOTS — Be the ultimate soccer fan by supporting countries that reflect your unique DNA!”

আশঙ্কা তাই — এই বিপুল তথ্যভান্ডার, DNA sequence ও ব্যাধির ইতিহাস, জমা হচ্ছে অপব্যবহারের অপেক্ষায়।

Gene editing ও নিয়তি

Gene editing একটি প্রযুক্তি যেখানে প্রয়োজনমতো জিনের বিভিন্ন অংশ পরিবর্তন বা মুছে ফেলা সম্ভব। বিভিন্ন দুরারোগ্য ব্যাধি যেখানে নির্দিষ্ট জিনের প্রভাব প্রকট তা নিরাময়ে জিনের পরিবর্তনের চাহিদা বিদ্যমান। জীবন্ত কোশে জিন পরিবর্তনের পাশাপাশি বর্তমানে এ প্রশ্ন পুরোভাগে — যদি জানা যায় কোনও জিন আজন্ম কোনও দুরারোগ্য ও প্রবল যন্ত্রণাদায়ক ব্যাধি বহনকারী হয়, তাহলে তার স্থায়ী পরিবর্তন উচিৎ কি না? শুক্রাণু বা ডিম্বাণু অথবা শুক্রাণু বা ডিম্বাণু উৎপাদনকারী কোশের জিনের পরিবর্তন (germline editing) সংক্রান্ত নৈতিক প্রশ্ন উঠে আসে ‘Human Genome Editing’ কমিটির বিবৃতিতে — 

“Because germline genome edits would be heritable, however, their effects could be multigenerational. As a result, both the potential benefits and the potential harms could be multiplied. In addition, the notion of intentional germline genetic alteration has occasioned significant debate about the wisdom and appropriateness of this form of human intervention and speculation about possible cultural effects of the technology … these include concerns about diminishing the dignity of humans and respect for their variety, failing to appreciate the importance of the natural world, and a lack of humility about our wisdom and powers of control when altering that world or the people within it.”

জিন পড়া, লেখা, সম্পাদনার প্রযুক্তি প্রস্তুত। অদূর ভবিষ্যতে আমরা কি ‘ডিজাইনার বেবি’-র স্বপ্ন দেখব! যে জীব তার নিজস্ব জীবন সংকেতের রহস্য উন্মোচন করে ফেলবে, তার ভবিষ্যৎ কী! পুতুলের হাতেই পুতুল নাচ দেখবার বৈজ্ঞানিক পালা।

তথ্যসূত্র :

‘The Gene : An Intimate History’, Siddhartha Mukherjee, Scribner, 2016

‘The Selfish Gene’, Richard Dawkins, Oxford University Press, 1976

Wikipedia Articles : Gene, Heredity, Genetics, History of Genetics, Human Genome Project, Population Genetics, DNA sequencing, Eugenics, Nuremberg Laws, Genetic disorder, Genome Editing etc.

এখানে আপনার মন্তব্য রেখে যান